1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রংপুরে ড্রাগন কারাতে একাডেমির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ১২ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে বেরোবি অবিলম্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ফিলিস্তিনে গণহত্যার দায়ে নেতানিয়াহুর বিচার করতে হবে: মমতাজ উদ্দিন মেডিকেল ভর্তি কমিটির সভা আজ, আলোচনায় যা থাকছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ বিষয়ে ডিগ্রি দেওয়া বন্ধ হচ্ছে শিক্ষার্থীর গবেষণাপত্র নিজের নামে প্রকাশের অভিযোগ কুবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে ৪০৪ রান করা মুস্তাকিমের আইডল সাকিব, জানালেন ভবিষ্যৎ স্বপ্নের কথা জমিতে পানি দেওয়া নিয়ে সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ১০ অ্যাম্বুলেন্স ও ব্যাটারিচালিত ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩ রাজধানীতে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, ঢামেকে ভর্তি

১৬ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ২৩ বার পাঠ করা হয়েছে
ছবি : সংগৃহীত

ক্যাম্পাস ২৪ প্রতিবেদক : দীর্ঘ ১৬ বছর পর কারাগার থেকে বের হচ্ছেন বিস্ফোরক মামলায় জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মোট ৪১, কাশিমপুর-১ থেকে ২৬, কাশিমপুর-২ থেকে ৮৯ জন, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি থেকে ১২ জনসহ মোট ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল গণমাধ্যমকে বলেন, ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারাকর্তৃপক্ষ। এরপরেই বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।

এর আগে গত ২১ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত জামিনপ্রাপ্ত ১৭৮ জন আসামির নাম প্রকাশ করেন। এর মধ্যে ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে।

হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। যেখানে ১৫২ জনের ফাঁসি ছাড়াও ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায় দেন হাইকোর্টে। রায়ে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। সেই সঙ্গে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। পাশাপাশি আরও ২২৮ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। আর খালাস পান ২৮৩ জন।

তবে হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। ফলে হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন। অন্যদিকে হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়।

এদিকে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরু হয় ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম একপ্রকার স্থগিত রেখে শুধু হত্যা মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে এই মামলার বিচার ঝুলে যায়।

ক্ষমতার পালাবদলের অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহিদ পরিবারের সদস্যরা। এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে ৯০ দিনের সময় দিয়েছে সরকার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি