1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চোখ হারানো ৪ জুলাই যোদ্ধার বিষপান, পুনর্বাসন ও উন্নত চিকিৎসার দাবি পীরগাছায় নানা আয়োজনে ভূমি মেলার উদ্বোধন ও জনসচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত- ঢাকা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর উপর বর্বর নির্যাতনের প্রতিবাদে লং মার্চ শূন্য পদের দ্বিগুণ প্রার্থীকে ভাইভায় ডাকবে এনটিআরসিএ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ে শিক্ষক নিয়োগের জন্য নিবন্ধন সনদ অর্জন করতে হয় প্রার্থীদের নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হলো দুই দিনব্যাপী ‘নজরুল জয়ন্তী’ বাকৃবির জিটিআইয়ের পরিচালক হলেন অধ্যাপক ড. মোজাম্মেল তরুণদের দ্বীনি মূল্যবোধে উদ্ধুদ্ধ করতে রাজশাহী কলেজ দ্বীনি সোসাইটির সৃজনশীল উদ্যোগ অতিরিক্ত ছুটি কমানোর দাবি ইবি শিক্ষার্থীদের গোপালগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা শুরু

অতিরিক্ত ছুটি কমানোর দাবি ইবি শিক্ষার্থীদের

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫
  • ১১ বার পাঠ করা হয়েছে

 

ইবি প্রতিনিধি:

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্রাতিরিক্ত ছুটি কমিয়ে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক ক্যালেন্ডার সংস্কারের জন্য উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

রবিবার (২৫ মে) বেলা ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মোঃ মনজুরুল হকের মাধ্যমে ভিসি স্যার বরাবর স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। এসময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবি শাখার সহ- সমন্বয়ক গোলাম রব্বানী, তানভীর মন্ডলসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

স্মারকলিপিতে বলা হয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডারে উল্লেখযোগ্য পরিমাণের চেয়ে অতিরিক্ত ছুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় অনেক বেশি। উদাহরণস্বরূপ, সাপ্তাহিক ছুটি বাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক ছুটি ২৮ দিন এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪১ দিন। অথচ সাপ্তাহিক ছুটি বাদে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭০ দিনেরও বেশি ছুটি রযেছে।

এ ধরনের অতিরিক্ত ছুটি শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে এবং সেশনজটের শিকার হওয়ার আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। শিক্ষা কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য এবং শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিকভাবে তাদের ডিগ্রি সম্পন্ন করার সুবিধার্থে এই অতিরিক্ত ছুটি হ্রাস করা জরুরি।

এবিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবি শাখার সহ-সমন্বয়ক গোলাম রব্বানী বলেন, “আমরা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটি নিয়ে পর্যালোচনা করেছি এবং শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেছি। আসলে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটি অনেক বেশি। শিক্ষার্থী ভাই বোনেরা এই বিষয় নিয়ে ভীষণ বিরক্ত এবং বিব্রত। আমরা যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক দাবিগুলো মাননীয় ভিসি স্যারের কাছে উত্থাপন করেছিলাম সেখানেও ছুটি কমানোর বিষয়টি উল্লেখ ছিল। কিন্তু আগের একাডেমিক ক্যালেন্ডারটা পূর্বে হওয়ার কারণে পরিবর্তন করা সম্ভব হয়নি।”

তিনি আরো বলেন, “আগামীকাল একাডেমিক কাউন্সিলের সভা রয়েছে। সেখানে ক্যালেন্ডার নিয়ে আলোচনা হবে। সেই আলোচনা সভায় সাপ্তাহিক ছুটি বাদে অন্যান্য ছুটি সমূহ ৪০ দিনের নিচে কমিয়ে নিয়ে আসার দাবি করেছি আমরা। আশা করছি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদেরকে আশাহত করবে না। তবে আমাদের দাবি ও চাওয়া পূরণ না হলে ইনশাআল্লাহ আমরা ভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করব।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “আগামীকাল (২৬ মে) একাডেমিক কাউন্সিলের সভা রয়েছে। সেই সভায় আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিবো। তবে তিনি একাডেমিক ক্যালেন্ডার সংস্কারের ব্যাপারে সর্বোচ্চ আশ্বস্ত করেছেন।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি