1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
শনিবার, ৩১ মে ২০২৫, ০৮:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ছেলে-মেয়েরা ৫ম শ্রেনী পাশ করলেই তাদেরকে ছাত্র শিবির ও ছাত্রী সংস্থায় ভর্তি করানোর আহবান কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতার ইজারাদার ভেবে আটক, মিথ্যা প্রমাণে মুক্তি পরে গরু পাচারে গ্রেফতার বলে অপপ্রচার ২৪ টি গবেষণা প্রকল্প পরিদর্শনে হাবিপ্রবিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং টিম কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের মানবিক হেল্প ডেস্ক কার্যক্রম গবেষণার মান ও সংখ্যায় দেশের ২৩তম বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়  ১৫ দিনের অবকাশে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ৪২তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন তানযীমুল উম্মাহ আলিম মাদ্রাসা গোপালগঞ্জে নানা আয়োজনে বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস পালিত সুশৃঙ্খল-উৎসবমুখর পরিবেশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটায় ভর্তি প্রসঙ্গে আরোপিত হলো যে শর্ত

উলিপুরে বৈছাআর কমিটি গঠন: আহ্বায়ক ধর্ষণ মামলার আসামি, সদস্য সচিব ছাত্রলীগ কর্মী

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
  • ৩৬ বার পাঠ করা হয়েছে

 

কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় অবশেষে কমিটি ঘোষণা করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন (বৈছাআ) কুড়িগ্রাম জেলা শাখা।

গত ২৮ মে জেলা আহ্বায়ক নাহিদ হাসান ও সদস্য সচিব ফয়সাল মাহমুদের স্বাক্ষরকৃত একটি কমিটির তালিকা শুক্রবার (২৯ মে) গভীর রাতে জেলা সদস্য সচিব ফয়সাল মাহমুদের ফেসবুক আইডি থেকে প্রকাশ করা হলে ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়।

কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে আতাউর রহমানকে, যিনি একটি ধর্ষণ মামলার আসামি। আর সদস্য সচিব করা হয়েছে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক কর্মী সোয়াইদ সরদার সুপ্তকে।

বিতর্ক আরও বাড়ে, যখন সম্প্রতি ফাঁস হওয়া একটি কল রেকর্ডে দেখা যায়—জুলাই আন্দোলনের একজন কর্মীকে “শিবির” ট্যাগ দিয়ে মারধরের নির্দেশ দিচ্ছেন এই সুপ্ত। ঘটনার পর জেলা বৈছায়া তাকে সংগঠনের কেউ নয় বলে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিলেও, আজকের প্রকাশিত কমিটিতে তাকেই সদস্য সচিব করা হয়েছে—যা নিয়ে উঠেছে গুরুতর প্রশ্ন।

এছাড়াও, ফয়সাল মাহমুদের ফেসবুকে প্রকাশিত কমিটি ও জেলা সংগঠনের পেজে প্রকাশিত কমিটির মধ্যে কোনো মিল নেই।
ফয়সালের তালিকায় সদস্য সচিব সুপ্ত, আর জেলা পেজে থাকা কমিটিতে সদস্য সচিব রাকিব হাসান।

এর আগে ৯ মে সদস্য সচিবকে ছাড়াই আহ্বায়ক ও মুখ্য সংগঠকের স্বাক্ষরিত একটি কমিটি প্রকাশ পায়, যেখানে আহ্বায়ক ছিলেন রাকিব হাসান ও সদস্য সচিব নাজমুল হোসেন। সেই কমিটিকে একাংশ ভুয়া দাবি করলেও, জেলা আহ্বায়ক সেটির সত্যতা নিশ্চিত করেছিলেন। তবে পরে জেলা বৈছাআর পক্ষ থেকেই সেটিকে পুনরায় ‘ভুয়া’ বলে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়।

সবশেষে ২৮ মে তারিখে স্বাক্ষর করা নতুন কমিটি সামনে আনলেন জেলা সদস্য সচিব ফয়সাল মাহমুদ। এতে ফের শুরু হয়েছে দ্বন্দ্ব ও পাল্টাপাল্টি কমিটি প্রচার।

জেলা নেতাদের ভিন্ন বক্তব্য ও তালিকা নিয়ে কর্মীদের মধ্যে এখন তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি।
তাদের প্রশ্ন—আসল কমিটি কোনটি? আর এসব বিতর্কিত ব্যক্তিরা কীভাবে নেতৃত্বে এলেন?

এ বিষয়ে জানতে চেয়ে মুঠো ফোনে জেলা বৈছায়ার আহ্বায়ক নাহিদ হাসান ও সদস্য সচিব ফয়সাল মাহমুদ বলেন যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তা সম্ভব হয়নি।

এ পরিস্থিতিতে বৈছায়ার কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সুস্পষ্ট অবস্থান না নিলে বিভ্রান্তি আরও ঘনীভূত হবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি