1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাকৃবিতে ১৩তম বারের মতো বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উদযাপন বানারীপাড়ায় বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালন ফোকাস ট্যালেন্ট হান্ট২০২৪: সারা দেশে ১ম তা’মীরুল মিল্লাতের মুশফিক। ষড়যন্ত্র করে অন্যকোন অযুহাত তুলে নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে সুযোগ দেয়া যাবে না-গোপালগঞ্জে ড. আসাদুজ্জামান রিপন আস্থা লাইফ ইন্সুরেন্সের পাঁচ লক্ষ টাকার মৃত্যু দাবি পরিশোধ রোটারেক্ট ক্লাব অব এইচএসটিইউ এর নেতৃত্বে সিয়াম-নিলয় অ্যাম্বিশন নিউ মডেল স্কুলের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা- কুবির সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় ইবি রিপোর্টার্স ইউনিটির নিন্দা ও প্রতিবাদ পবিপ্রবি কৃষি অনুষদের নতুন ডিন হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন ড. দেলোয়ার হোসেন ঈদের দিন মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন জাবি শিবিরের

ইজারাদার ভেবে আটক, মিথ্যা প্রমাণে মুক্তি পরে গরু পাচারে গ্রেফতার বলে অপপ্রচার

  • প্রকাশিত : শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫
  • ১৪৭ বার পাঠ করা হয়েছে

 

কুড়িগ্রামের যাত্রাপুর হাটে ইজারা সংক্রান্ত ভুল বোঝাবুঝিকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনীর হাতে আটক হন কুড়িগ্রাম জেলা শাখা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক আলমগীর। তাকে হাটের ইজারাদার ভেবে আটক করা হলেও, পরবর্তীতে আদালতে প্রমাণিত হয় তিনি ইজারাদার নন।

এ ঘটনার পর তাকে নিয়ে “গরু পাচারের সঙ্গে জড়িত” মর্মে বিভিন্ন মহলে অপপ্রচার ছড়ানো হয়, যা ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

ঘটনার সূত্রপাত যাত্রাপুর হাটের একটি নিয়মিত হাটবারে। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোঃ মাহাবুর রহমানের নামে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে হাটটি ইজারা নেওয়া হয়। হাট পরিচালনায় সম্পৃক্ত থাকলেও, বিভিন্ন কাজে অন্যান্য ব্যক্তিরা সহায়তা করে থাকেন। ওই হাটবারে ফেনির এক ক্রেতা হাট থেকে ১৭টি মহিষ ক্রয় করেন, যার বৈধ রশিদ প্রদান করে হাট কর্তৃপক্ষ।

তবে হঠাৎ সেনাবাহিনীর সন্দেহ হয় যে হাটটি বৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছে না এবং মহিষগুলো পাচারের অংশ হতে পারে। তারা ওই মহিষবাহী গাড়ি আটক করে ক্যাম্পে নিয়ে যায় এবং সংশ্লিষ্ট ইজারাদারের কাছে ইজারার কাগজ দেখতে চান।
এই প্রেক্ষিতে হাট সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে আলমগীর ক্যাম্পে যান তথ্য সংগ্রহ ও ব্যাখ্যা দিতে। কিন্তু সেনাবাহিনী ইজারাদার মাহাবুর রহমানের সঙ্গে তাকেও হাটের অবৈধ ইজারাদার ভেবে আটক করে এবং পুলিশে সোপর্দ করে।

পরদিন সকালে তাকে আদালতে পাঠানো হলে, হাটের বৈধ ইজারার কাগজ দাখিল করেন সংশ্লিষ্টরা। যাচাই-বাছাই শেষে আদালত সেদিনই আলমগীরকে জামিনে মুক্তি দেন।
ঘটনার পর কিছু মহল তাকে গরু পাচারকারী হিসেবে চিহ্নিত করে অপপ্রচার চালালেও আদালতের নথিপত্র ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বক্তব্যে স্পষ্ট, এমন কোনো অভিযোগ সত্য নয়।

উল্লেখ্য যে , ইউএনও ও ডিসি মৌখিকভাবে সেনাবাহিনীকে জানিয়েছেন হাটটি বৈধ ইজারায় পরিচালিত হচ্ছে। তবুও সেনাবাহিনী আলমগীরকে মুক্তি না দিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে, যা নিয়ে স্থানীয় মহলে উদ্বেগ ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি