1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ০১:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‎হাবিপ্রবি’তে ৪৪তম বিসিএস এর ফলাফল পুনর্মূল্যায়নসহ ৫ দফা দাবিতে প্রতিবাদ কর্মসূচি ‎ ইবি’র দুই বিভাগে সভাপতির রদবদল  নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই খুনিদের শাস্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচির উদ্বোধন  কালীগঞ্জে সাংবাদিকদের জন্য ফল উৎসব ও নৌ-ভ্রমণ অনুষ্ঠিত রাস্তাঘাটের বেহাল দশা, চরম ভোগান্তি ইবি শিক্ষার্থীদের বেরোবি ক্যাম্পাস রেডিও স্বেচ্ছাসেবক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে উপাচার্যের শুভেচ্ছা বিনিময় ও পরিচিতি পর্ব মিল্লাত ট্রাস্ট এরিয়ায় গৃহকর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগ: সাবেক সেনাসদস্যের স্ত্রী আটক ‎১৬ই জুলাইয়ের মধ্যে ছাত্রলীগের  বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা না নেওয়া হলে কঠোর আন্দলনের হুশিয়ারি ছাত্রদলের যন্ত্রপাতির হিসাব জমা দিতে বিভাগ-অফিসকে নোটিশ শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী ফরহাদ মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত

পুনরায় কুড়িগ্রাম কালেক্টরেটের অধ্যক্ষ হলেন সমকামী মিলন

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৪ বার পাঠ করা হয়েছে

কুড়িগ্রাম কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া অধ্যক্ষ জনাব হারুন-অর-রশীদ মিলন পুনরায় কর্মস্থলে যোগদান করেছেন। তার এ প্রত্যাবর্তনে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি ঘিরে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, ‘কার আশীর্বাদে আবারো ক্ষমতায় ফিরলেন মিলন?’

 

এর আগে, ২০২৪ সালের ২৫ আগস্ট কলেজ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অধ্যক্ষ মিলনকে সাময়িক বরখাস্ত করেন কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ। তার বিরুদ্ধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাৎ, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অনৈতিক আচরণ, শিক্ষকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। সবচেয়ে আলোচিত অভিযোগ ছিল এক ছাত্রকে ভিডিও কলে অশালীন প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়টি, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ক্ষোভে ফেটে পড়ে পুরো শিক্ষাঙ্গন।

 

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়েছিল, বিভিন্ন অভিযোগ খতিয়ে দেখে বিধি মোতাবেক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে এখন কী কারণে বা কার সুপারিশে তাকে পুনরায় দায়িত্বে ফিরিয়ে আনা হলো, সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন অনেকেই।

 

আজ কলেজের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা ফেসবুকে মিলনের প্রত্যাবর্তনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝেড়েছেন। অনেকেই মন্তব্য করেছেন— “যারা তাকে ফিরিয়ে এনেছে, তাদেরও জবাবদিহি করতে হবে”, “এই অন্যায়ের শেষ দেখে ছাড়বো।”

 

অধ্যক্ষ হারুন-অর-রশীদ মিলনের পুনরায় যোগদান কলেজের ভাবমূর্তিকে কোথায় নিয়ে যাবে, সেটিই এখন দেখার বিষয়। তবে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের একাংশের প্রতিবাদে বোঝা যাচ্ছে—এ অধ্যায়ের সমাপ্তি এখনও হয়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি