1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পীরগাছায় হেযবুত তওহীদ কর্তৃক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন কুবিতে ভর্তি পরীক্ষা কাল, আসনপ্রতি ‘এ’ ইউনিটে ৯৩ ও ‘সি’ ইউনিটে ৪১ ভর্তিচ্ছু হাবিপ্রবিতে মব জাস্টিসের মাধ্যমে হামলাকারীদের বিচারের ঘোষণা বন্ধ নোবিপ্রবির কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া : বিপাকে শিক্ষার্থীরা কুবি এমসিজে বিভাগে ল্যাব সরঞ্জাম না পেয়েও বিল পরিশোধ! দেবীগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের লটারি বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো প্রশাসন কুয়েটের হলগুলোর তালা ভাঙছেন শিক্ষার্থীরা, ১ দফা দাবি ঘোষণা পিএসসির সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি, সড়কে অবস্থান চাকরিপ্রার্থীদের পানিতে ডুবে পবিপ্রবির ছাত্রের মৃত্যু  আমি হিসেব পাতি করেই করেছি, তোমার বয়স অনেক কম

কুবি এমসিজে বিভাগে ল্যাব সরঞ্জাম না পেয়েও বিল পরিশোধ!

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫ বার পাঠ করা হয়েছে

 

মোহাম্মদ জোবাইর হোসাইন, কুবি প্রতিনিধি:

 

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মিডিয়া ল্যাবে সরঞ্জামের অনুপস্থিতি সত্ত্বেও পুরো বিল পরিশোধের একটি নথি প্রতিবেদকের হাতে এসেছে।

 

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের মিডিয়া ল্যাবের টেন্ডার পান ফুয়ানা ইনফো নামের এক কোম্পানি। চুক্তি অনুযায়ী ২০২৩ সালে ফুয়ানা ইনফো টেক লিমিটেডের কাছ থেকে ২৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকার ২৯টি আইটেমের সরঞ্জাম কিনেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ । সম্প্রতি বিভাগ ল্যাবের কাজ শুরু করলে সেখানে দুইটি ট্রাইপড ও ভিডিও এডিটিং পিসির ক্যাবল পাওয়া যায়নি। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় দেড় লাখ টাকা। তবে কোম্পানির রিসিভ কপির তথ্য অনুযায়ী, তারা এসব সরঞ্জাম বুঝিয়ে দিয়েছে। এদিকে সরঞ্জাম না পেয়েও বিল পরিশোধ করার সুপারিশ করেছিল বিভাগটির তৎকালীন চেয়ারম্যান কাজী এম. আনিসুল ইসলাম।

 

এ বিষয়ে ল্যাব স্থাপন কমিটির সদস্য এ এম এম সাইদুর রসিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন , ট্রাইপড না পাওয়ার বিষয়টি কমিটির আহ্বায়ককে জানানো হয়। তার সম্মতিতেই আমি রিসিভ কপিতে স্বাক্ষর করেছি।

 

কমিটির তৎকালীন আহ্বায়ক কাজী এম. আনিছুল ইসলাম বলেন, তিনি দায়িত্ব ছাড়ার আগে সব বুঝিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু বর্তমান বিভাগীয় চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসানের ভাষ্যমতে তিনি সব সরঞ্জাম সুনির্দিষ্টভাবে বুঝে পাননি।

 

সরঞ্জাম হারানো ও বিল পরিশোধ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, বর্তমানে আমি বাধ্যতামূলক ছুটিতে আছি। ডকুমেন্টস না দেখে কোন মন্তব্য করতে পারবো না।

 

ফুয়ানা ইনফোর প্রজেক্ট ম্যানেজার মোফাজ্জল হোসেন বলেন, আমরা তিনবার করে মাল ডেলিভারি দিয়েছি। এছাড়াও আমরা মাল দেওয়ার আগে কয়েকবার চেক করি কোন মাল মিসিং কিনা। তবে আমরা কাগজপত্র যাচাই করে আগামীকাল নিশ্চিত করতে পারবো।”

 

তবে বিভাগের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান বলেন, আমরা কোম্পানিকে জানিয়েছি তবুও তারা কোন পদক্ষেপ নেন নাই।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, ‘এটি বিভাগের জন্য একটি বড় ধরনের ক্ষতি। বিভাগ যদি লিখিত অভিযোগ দেয়, তাহলে প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি