1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৭:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে প্রতিবাদ মিছিল ইবি ছাত্রদলের জাবির স্বাধীনতা দিবসের ফিস্ট ইদের পরে: উপাচার্য মাইগ্রেশন ফি বাতিলের দাবিতে কুবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি মোহনপুরে ছাত্র অধিকার পরিষদে শতাধিক নতুন সদস্যের যোগদান পুলিশের হামলার বিচারের দাবিতে জবি হিউম্যান রাইটস সোসাইটির মানববন্ধন হাবিপ্রবি বিজ্ঞান অনুষদের নতুন ডিন অধ্যাপক ড. মো. মমিনুল ইসলাম ক্লাসরুমের দাবিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি হজ্ব ক্যাম্পে অংশ নিচ্ছেন ইবির সাঈম হলের শিক্ষার্থীদের দুর্বৃত্ত আখ্যা, গাছ ভাঙ্গার অভিযোগ চারুকলার শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে বাকৃবি শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতের চেষ্টা দোকানির,

নোবিপ্রবিতে খাবারের দাম ও মানে নৈরাজ্য, প্রশাসনের নজরদারিতে গাফিলতি

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৪ বার পাঠ করা হয়েছে

 

মো: নাঈমুর রহমান
নোবিপ্রবি প্রতিনিধি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) খাবারের দাম ও মান নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে। নির্ধারিত মূল্য তালিকা থাকা সত্ত্বেও ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলের অধিকাংশ খাবার বিক্রেতা তা মানছেন না বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। একইসঙ্গে খাবারের গুণগত মান নিয়েও রয়েছে নানা অভিযোগ।

নির্ধারিত দাম মানছেন না বিক্রেতারা
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিঙ্গারা ৬ টাকা, পরোটা ৬ টাকা, ডিমভাজি ১০ টাকা ও চা ৮ টাকায় বিক্রির নির্দেশনা দেওয়া হলেও বাস্তবে এগুলো বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকা, ১০ টাকা, ২০ টাকা ও ১০ টাকায়।

এ নিয়ে এক শিক্ষার্থী নোবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের ফেসবুক প্রাইভেট গ্রুপে বলেন, “সিঙ্গারার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬ টাকা, যখন আলুর দাম ছিল ৫০ টাকা কেজি। এখন আলুর দাম কমে ২০ টাকা হলেও সিঙ্গারার দাম ১০ টাকা। তাহলে নির্ধারিত মূল্য কি শুধুই ঘোষণার জন্য?”

হলগুলোর খাবারেও মানহীনতা চরমে
শুধু ক্যাম্পাস নয়, আবাসিক হলের খাবারের মান নিয়েও শিক্ষার্থীদের রয়েছে তীব্র অভিযোগ। অনেক শিক্ষার্থীর দাবি, প্রতিদিনের খাবারে থাকে অস্বাস্থ্যকর উপাদান ও স্বাদহীনতা।তরকররির ঝোল ঘন করতে আটা ব্যবহার করার অভিযোগ করেন এক শিক্ষার্থী। তবে হলের প্রভোস্ট বডির কেউ পরিদর্শনে গেলে সেদিন খাবারের মান আকস্মিকভাবে অজানা কারণে উন্নত হয়।

এক শিক্ষার্থী বলেন, “যেদিন প্রভোস্টরা আসেন, ভালো মানের খাবার পাওয়া যায়। কিন্তু বাকি দিনগুলোতে সেগুলোর ছিটেফোঁটাও মেলে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি