1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৪:৪০ অপরাহ্ন

জবিতে এসে ছাত্রদের হাতে আটক দুই মামলার আসামি অধ্যাপক মিল্টন বিশ্বাস

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৯ বার পাঠ করা হয়েছে

মামলা থেকে অব্যাহতিপত্র দিতে এসে শিক্ষার্থীদের হাতে আটক হয়েছেন কট্টর আওয়ামীপন্থী ও জুলাই অভ্যুত্থান বিরোধী শিক্ষক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস। আজ বুধবার (৫ মার্চ) জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন কাছে মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য একটি আবেদনপত্র জমা দেয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে থেকে আটক করে করা হয় অধ্যাপক মিল্টনকে। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের হাতে আটক অধ্যাপক মিল্টন বিশ্বাস ও আত্মীয় পরিচয় আসা ব্যক্তি জনকে প্রক্টর অফিসে রাখা হয়েছে। 

প্রত্যক্ষদর্শী ও আটককারী শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা যায়, চব্বিশের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় অধ্যাপক মিল্টন বিশ্বাসের নামে দুইটি মামলা রয়েছে। এ মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নিকট একটি চিঠি নিয়ে আসেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তার আত্মীয় পরিচয় দেয়া জন সুশান্ত বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তি। এ সময় তিনি নিজেকে ছাত্রদল নেতা বলে পরিচয় দেন। তবে ছাত্রদলে তার কোনো পদ-পদবি নেই বলে জানা গেছে।

এ সময় নিজেকে ছাত্রদল নেতা পরিচয় দেয়া জনের মোবাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য আবু বকরের ফোন নাম্বার পাওয়া যায়। জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য আবু বকর এবং সাবেক শিক্ষার্থী সুজাউদ্দিনের সুজা সঙ্গে যোগসাজশে ক্যাম্পাসে এসেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা অভিযোগ করেন।

জানা গেছে, কট্টর আওয়ামীপন্থী বাংলা বিভাগের এই অধ্যাপক জয় বাংলা শিক্ষক সমাজ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক, বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরামের সেক্রেটারি।

এ বিষয়ে অধ্যাপক মিল্টন বিশ্বাস বলেন, আমার নামে দুইটা মামলা আছে যে মামলা থেকে অব্যাহতির জন্য আমি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রইছ উদ্দিন স্যারের কাছে চিঠি দিতে এসেছিলাম। ক্যাম্পাসে কার শেল্টারে এসেছেন জানতে চাইলে তিসিন বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুজাউদ্দীন সুজা ও আলামিনের যোগাযোগ করে এসেছি।

এ বিষয়ে মিল্টন বিশ্বাসের সঙ্গে থাকা তার আত্মীয় পরিচয় দেয়া ব্যক্তি জন বলেন, আমি ছাত্রদলের কেউ নই। অধ্যাপক মিল্টন বিশ্বাসের সঙ্গে এসেছিলাম। আমার ভুল হয়েছে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন বলেন, সে আমার কাছে মামলা বাতিলের জন্য আবেদন নিয়ে আসে। পরে আমি তাকে বলি এটা শিক্ষক সমিতির অফিসে জমা দিবেন। আমার এখান থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর এই ঘটনা ঘটে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজামুল হক বলেন, যেহেতু তাকে প্রক্টর অফিসে রাখা হয়েছে সেহেতু সাধারণ শিক্ষার্থীদের সরে যাওয়া উচিত। আমি এখন ক্যাম্পাসে নেই। যদি কেউ অপরাধীদের সঙ্গে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি