1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাকৃবিতে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উপলক্ষে প্রথম দিনের আয়োজনে রঙ- রেসিপির ছোঁয়া মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে চালু হচ্ছে এআই, ভাষাসহ বিভিন্ন স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স ছেলে-মেয়েরা ৫ম শ্রেনী পাশ করলেই তাদেরকে ছাত্র শিবির ও ছাত্রী সংস্থায় ভর্তি করানোর আহবান কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতার ইজারাদার ভেবে আটক, মিথ্যা প্রমাণে মুক্তি পরে গরু পাচারে গ্রেফতার বলে অপপ্রচার ২৪ টি গবেষণা প্রকল্প পরিদর্শনে হাবিপ্রবিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং টিম কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের মানবিক হেল্প ডেস্ক কার্যক্রম গবেষণার মান ও সংখ্যায় দেশের ২৩তম বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়  ১৫ দিনের অবকাশে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ৪২তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন তানযীমুল উম্মাহ আলিম মাদ্রাসা গোপালগঞ্জে নানা আয়োজনে বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস পালিত

নোবিপ্রবিতে খাবারের দাম ও মানে নৈরাজ্য, প্রশাসনের নজরদারিতে গাফিলতি

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৩ বার পাঠ করা হয়েছে

 

মো: নাঈমুর রহমান
নোবিপ্রবি প্রতিনিধি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) খাবারের দাম ও মান নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে। নির্ধারিত মূল্য তালিকা থাকা সত্ত্বেও ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলের অধিকাংশ খাবার বিক্রেতা তা মানছেন না বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। একইসঙ্গে খাবারের গুণগত মান নিয়েও রয়েছে নানা অভিযোগ।

নির্ধারিত দাম মানছেন না বিক্রেতারা
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিঙ্গারা ৬ টাকা, পরোটা ৬ টাকা, ডিমভাজি ১০ টাকা ও চা ৮ টাকায় বিক্রির নির্দেশনা দেওয়া হলেও বাস্তবে এগুলো বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকা, ১০ টাকা, ২০ টাকা ও ১০ টাকায়।

এ নিয়ে এক শিক্ষার্থী নোবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের ফেসবুক প্রাইভেট গ্রুপে বলেন, “সিঙ্গারার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬ টাকা, যখন আলুর দাম ছিল ৫০ টাকা কেজি। এখন আলুর দাম কমে ২০ টাকা হলেও সিঙ্গারার দাম ১০ টাকা। তাহলে নির্ধারিত মূল্য কি শুধুই ঘোষণার জন্য?”

হলগুলোর খাবারেও মানহীনতা চরমে
শুধু ক্যাম্পাস নয়, আবাসিক হলের খাবারের মান নিয়েও শিক্ষার্থীদের রয়েছে তীব্র অভিযোগ। অনেক শিক্ষার্থীর দাবি, প্রতিদিনের খাবারে থাকে অস্বাস্থ্যকর উপাদান ও স্বাদহীনতা।তরকররির ঝোল ঘন করতে আটা ব্যবহার করার অভিযোগ করেন এক শিক্ষার্থী। তবে হলের প্রভোস্ট বডির কেউ পরিদর্শনে গেলে সেদিন খাবারের মান আকস্মিকভাবে অজানা কারণে উন্নত হয়।

এক শিক্ষার্থী বলেন, “যেদিন প্রভোস্টরা আসেন, ভালো মানের খাবার পাওয়া যায়। কিন্তু বাকি দিনগুলোতে সেগুলোর ছিটেফোঁটাও মেলে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি