1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১০:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
Y4C সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করলেন মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির নওশিন গণভোট প্রসঙ্গে ‘হ্যাঁ’ -‘না’ ভোটে সরগরম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সমাবর্তন নিয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আশ্বাস ধোঁয়াশায় না ফেরার দেশে ইবি শিক্ষার্থী দিব্য জাপানের নাগাও ন্যাচারাল এনভায়রনমেন্ট ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পেলেন বাকৃবির ২০জন শিক্ষার্থী নোবিপ্রবিতে ছাত্রীদের হলে প্রবেশের সময়সূচী মেনে চলার নির্দেশ তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ: ডুবে যাওয়ার ২০ মিনিট উদ্ধার করা হয় সায়মা হাবিপ্রবি শিক্ষার্থী সুজনের উদ্যোগে মেয়েদের ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার আয়োজন জবি মাগুরা জেলা ছাত্রকল্যাণের দায়িত্ব ইয়ামিন- আকাশ বদরগঞ্জে সাবেক ভিসির বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

সহপাঠীর অপ্রস্তুত ছবি সিনিয়র ভাইকে পাঠানোর অভিযোগ বাকৃবির ছাত্রীর বিরুদ্ধে

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৬৬ বার পাঠ করা হয়েছে

 

বাকৃবি প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) গোপনে নারী শিক্ষার্থীদের অপ্রস্তুত অবস্থার ছবি তুলে এক সিনিয়র ছাত্রের কাছে পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের এক নারী শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে।

অভিযোগ অনুযায়ী, ওই শিক্ষার্থী মেয়েদের ঘুমন্ত বা ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি তুলে নিয়মিতভাবে তার সিনিয়র সহপাঠীর কাছে পাঠাতেন। সোমবার অভিযোগকারীরা বিষয়টি মৌখিকভাবে অনুষদের ডিনের কাছে জানানোর পর মঙ্গলবার তারা আবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে ডিনের সঙ্গে বৈঠক করেন।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত নারী শিক্ষার্থী সদ্য কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। যিনি ছবিগুলো গ্রহণ করতেন, তিনিও একই বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এবং বর্তমানে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে লেকচারার হিসেবে কর্মরত আছেন।

অভিযুক্ত নারী শিক্ষার্থী অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছেন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আবদুল মজিদ। তিনি বলেন, “শিক্ষার্থীরা অভিযোগ নিয়ে আমার কাছে আসে। আমরা অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর মোবাইল ফোন পরীক্ষা করে ছবির আদান-প্রদানের প্রমাণ পাই। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি স্বীকার করেন যে, তিনি মেয়েদের বিভিন্ন ছবি তুলতেন এবং তা এক সিনিয়র ভাইয়ের কাছে পাঠাতেন।”

তিনি আরও বলেন, “বর্তমানে ওই মোবাইলটি সিলগালা অবস্থায় ডিন অফিসে সংরক্ষিত রয়েছে। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ ও নিরোধ কমিটির কাছে হস্তান্তর করা হবে।”

অভিযুক্ত সিনিয়র শিক্ষার্থী স্বীকারোক্তিমূলক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, “আমি মেয়েটির সঙ্গে দীর্ঘদিন কথা বলেছি। সে যেসব ছবি পাঠিয়েছে, আমি তা সংরক্ষণ করিনি। আমার কোনো খারাপ উদ্দেশ্য ছিল না, তবে আমি আমার কাজের জন্য অনুতপ্ত। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যা সিদ্ধান্ত নেবে, আমি তা মেনে নেব।”

অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর সহপাঠীদের ভাষ্য, ইন্টার্নশিপ চলাকালে ওই শিক্ষার্থীর সন্দেহজনক আচরণ লক্ষ্য করে তারা নজরদারিতে রাখেন। পরে নিশ্চিত হন যে, তিনি মেয়েদের ঘুমন্ত বা অপ্রস্তুত অবস্থার ছবি তুলতেন। বিষয়টি প্রমাণ হওয়ার পর তারা বিভাগীয় শিক্ষকদের অবহিত করেন এবং কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি