1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রংপুর মহানগর যুব বিভাগের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হাসনাতের জামা-জুতা নিয়ে বিদ্রূপ ছাত্রদল নেতার, কমেন্টে কড়া জবাব হাসনাতের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাহাড়ে আগুন ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিলে জবির দুই শিক্ষার্থী আটক, পুলিশ বলছে—হিজবুত তাহরীর পবিপ্রবি ইউনিভার্সিটি স্কয়ারে ফের স্থাপন হচ্ছে সেই এফ-৬ যুদ্ধবিমান ” স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মাওলানা আব্দুল হালিম।” রংপুর ব্লাড ডোনেশন এন্ড ভলান্টারি অর্গানাইজেশন এর পক্ষ থেকে এতিম বাচ্চাদের মাঝে ইফতার ও এক বেলার খাবার বিতরণ হাবিপ্রবিতে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ-মানববন্ধন রংপুরে ড্রাগন কারাতে একাডেমির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ১২ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে বেরোবি

রাঙামাটিতে উৎপাদন হয়েছে প্রায় দুই শ কোটি টাকার কমলা

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৩১ বার পাঠ করা হয়েছে

নিউজ ডেস্ক :

ছয় শতাধিক কমলার গাছ আছে সুদত্ত চাকমার বাগানে। এর মধ্যে চলতি মৌসুমে ফলন হয়েছে মাত্র ১৩০টি গাছে। এসব গাছের কমলা বিক্রি করে এরই মধ্যে ১৭ লাখ টাকা আয় করেছেন সুদত্ত চাকমা। কমলাচাষি সুদত্ত চাকমা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার সদর ইউনিয়নের তৈ-চাকমা মৌজার হেডম্যান (মৌজাপ্রধান)।

থোকায় থোকায় ঝুলছে রসালো কমলা। সম্প্রতি রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার তৈচাকমা মৌজার ১৭ মাইল সেতু এলাকায়

থোকায় থোকায় ঝুলছে রসালো কমলা। ছয় শতাধিক কমলার গাছ আছে সুদত্ত চাকমার বাগানে। এর মধ্যে চলতি মৌসুমে ফলন হয়েছে মাত্র ১৩০টি গাছে। এসব গাছের কমলা বিক্রি করে এরই মধ্যে ১৭ লাখ টাকা আয় করেছেন সুদত্ত চাকমা। কমলাচাষি সুদত্ত চাকমা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার সদর ইউনিয়নের তৈ-চাকমা মৌজার হেডম্যান (মৌজাপ্রধান)। তাঁর বাগানটি অবস্থিত ওই এলাকায় রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়ক ঘেঁষে ১৭ মাইলের দোসরপাড়ায়।

 

সুদত্ত চাকমার মতো কমলা চাষ করেছেন নানিয়ারচর উপজেলার অর্ধশতাধিক চাষি। সুস্বাদু, সুমিষ্ট ও রসে ভরপুর হওয়ায় সারা দেশে নানিয়ারচরের কমলার খ্যাতি রয়েছে। ফলে এই অঞ্চলের চাষিদের উৎপাদন করা কমলা সরবরাহ হয় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। তবে কেবল নানিয়ারচর নয়, এর বাইরেও জেলার বিভিন্ন স্থানে কমলার চাষাবাদ রয়েছে। চাষিরা জানিয়েছেন, সাধারণত ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসকে কমলার মৌসুম ধরা হয়। সেই হিসেবে এখন কমলা বিক্রি প্রায় শেষ পর্যায়ে।

কৃষি কর্মকর্তাদের হিসাবে, চলতি বছর রাঙামাটি জেলার ২ হাজার ১০০ একর জমিতে কমলার চাষ হয়েছে। এসব বাগান থেকে উৎপাদিত কমলার বাজারমূল্য প্রায় দুই শ কোটি টাকা। সঠিকভাবে পরিচর্যা করা গেলে পাহাড়ে অপার সম্ভাবনা রয়েছে কমলা চাষের।

 

নানিয়ারচর উপজেলায় এবার কমলার চাষ হয়েছে প্রায় ৬০০ একর জমিতে। কৃষকেরা জানিয়েছেন, উপজেলাটিতে দীর্ঘ ১০ বছর ধরে কমলার ব্যাপক ফলন হচ্ছে। আগে জোড়া হিসেবে চাষিরা কমলা বিক্রি করতেন, এখন কেজিতে বিক্রি হয়। ফলে চাষিরা বেশি লাভবান হচ্ছেন। খুচরা বাজারে আকারভেদে স্থানীয় কমলা ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে এবার।

 

নানিয়ারচরের তৈ-চাকমা মৌজার সুদত্ত চাকমা জানান, ২০২০ সালে ৪ একর জমিতে কমলা চাষ শুরু করেন তিনি। প্রথমে মাত্র ১৫০টি কমলার চারা রোপণ করেন। ২০২১ সালে আরও ২০০ চারা রোপণ করা হয়। পরবর্তী বছর ৩০০ কমলার চারা রোপণ করেন। সুদত্ত চাকমা প্রথম আলোকে বলেন, ‘এবার ১৩০টি গাছের ফলন থেকেই ১৭ লাখ টাকার কমলা বিক্রি করেছি। আশা করি, আগামী মৌসুমে আরও বেশি ফলন ও আয় হবে।’।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি