ইবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের বিচার ও শাস্তির দাবিতে মশাল মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
মঙ্গলবার (২০ মে) রাতে শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা সমবেত হয়ে মশাল মিছিল বের করেন। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মেইন গেটে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে করেন তারা।
মিছিলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা জিয়ার সৈনিক, এক হও লড়াই করো; একশান একশান, ডাইরেক্ট একশান; ছাত্রদলের সংগ্রাম, চলছে চলবে; তুমি কে আমি কে, সাম্য সাম্য; আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে; বিচার বিচার বিচার চাই, সাম্য হত্যার বিচার চাই; খুন হয়েছে আমার ভাই, ঘরে থাকার সময় নাই; উই ওয়ান্ট উই ওয়ান্ট, জাস্টিস জাস্টিস; জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জহির রায়হান আহমেদ, সাবেক সভাপতি ওমর ফারুক, শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ, সদস্য সচিব মাসুদ রুমি মিথুন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান হাবিব, আনারুল ইসলাম, সদস্য সাব্বির হোসেন, রাফিজ আহমেদ, নুর উদ্দিনসহ শতাধিক নেতাকর্মী।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জহির রায়হান বলেন, সাম্য হত্যার আজ ৭ দিন হয়ে গেছে। আমরা এখনো সুষ্ঠু বিচার পাইনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের উদাসীনতার পরিচয় দিয়েছে। আমরা বারংবার ঢাবির নিরাপত্তার ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছি কিন্তু তারা সতর্ক হয়নি৷ ইন্টেরিম ও ঢাবি প্রশাসন যদি বিচার করতে না পারে তাহলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বসে থাকবে না। প্রশাসন কীসের পরিচয় দিচ্ছেন তা জানি না। ছাত্রদলের কর্মীরা হাওয়ায় ভেসে আসেনি।
তিনি আরও বলেন, একটি ছাত্রদলের কর্মীও আঘাতপ্রাপ্ত হলে তার জবাবদিহিতা করতে হবে। ছাত্রদল বসে থাকবে না, যমুনা উদ্দেশ্যে রওনা হবে। ছাত্রদল ধৈর্যের পরিচয় দিচ্ছে। কিন্তু আপনারা যদি বাধ্য করেন তাহলে ছাত্রদল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সারা বাংলাদেশ অচল করে দিতে পারে।
উল্লেখ্য, গত ১৩ মে রাত ১১টার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে আহত হন শাহরিয়ার আলম সাম্য। রাত ১২টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সাম্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি এএফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন।
ইবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের বিচার ও শাস্তির দাবিতে মশাল মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
মঙ্গলবার (২০ মে) রাতে শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা সমবেত হয়ে মশাল মিছিল বের করেন। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মেইন গেটে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে করেন তারা।
মিছিলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা জিয়ার সৈনিক, এক হও লড়াই করো; একশান একশান, ডাইরেক্ট একশান; ছাত্রদলের সংগ্রাম, চলছে চলবে; তুমি কে আমি কে, সাম্য সাম্য; আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে; বিচার বিচার বিচার চাই, সাম্য হত্যার বিচার চাই; খুন হয়েছে আমার ভাই, ঘরে থাকার সময় নাই; উই ওয়ান্ট উই ওয়ান্ট, জাস্টিস জাস্টিস; জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জহির রায়হান আহমেদ, সাবেক সভাপতি ওমর ফারুক, শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ, সদস্য সচিব মাসুদ রুমি মিথুন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান হাবিব, আনারুল ইসলাম, সদস্য সাব্বির হোসেন, রাফিজ আহমেদ, নুর উদ্দিনসহ শতাধিক নেতাকর্মী।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জহির রায়হান বলেন, সাম্য হত্যার আজ ৭ দিন হয়ে গেছে। আমরা এখনো সুষ্ঠু বিচার পাইনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের উদাসীনতার পরিচয় দিয়েছে। আমরা বারংবার ঢাবির নিরাপত্তার ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছি কিন্তু তারা সতর্ক হয়নি৷ ইন্টেরিম ও ঢাবি প্রশাসন যদি বিচার করতে না পারে তাহলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বসে থাকবে না। প্রশাসন কীসের পরিচয় দিচ্ছেন তা জানি না। ছাত্রদলের কর্মীরা হাওয়ায় ভেসে আসেনি।
তিনি আরও বলেন, একটি ছাত্রদলের কর্মীও আঘাতপ্রাপ্ত হলে তার জবাবদিহিতা করতে হবে। ছাত্রদল বসে থাকবে না, যমুনা উদ্দেশ্যে রওনা হবে। ছাত্রদল ধৈর্যের পরিচয় দিচ্ছে। কিন্তু আপনারা যদি বাধ্য করেন তাহলে ছাত্রদল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সারা বাংলাদেশ অচল করে দিতে পারে।
উল্লেখ্য, গত ১৩ মে রাত ১১টার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে আহত হন শাহরিয়ার আলম সাম্য। রাত ১২টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সাম্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি এএফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন।