1. mtim30408@gmail.com : Khondokar Rakibul : Khondokar Rakibul
  2. admin@campus24.news : campus24news :
  3. khondokarrakibit5@gmail.com : Khandkar Rakibul Islam : Khondokar Rakibul Islam
  4. mdnajmulhasan8652@gmail.com : mdnajmulhasan hasan : mdnajmulhasan hasan
  5. mdriponsaharia@gmail.com : mdriponsaharia saharia : mdriponsaharia saharia
শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পাঁচ দফা দাবিতে ববির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীদের ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম পীরগাছায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেনের উদ্যোগে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প- চালের দাম কমে যাচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলেন মেজর হাফিজ দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে আইইউটির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ উত্তেজনার মধ্যে ভয়ংকর ক্ষেপণাস্ত্র চালাল পাকিস্তান গাজীপুরে ঝুটের গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট ড. ইউনূসকে আমরা ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ

স্থায়ীভাবে অপসারিত হলেন ডিমলা উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রক রুহুল মোসাদ্দেক

  • প্রকাশিত : সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৪ বার পাঠ করা হয়েছে

 

 

হুসাইন আল হিমেল, উপজেলা প্রতিনিধি

 

নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রক (টিসিএফ) রুহুল মোসাদ্দেককে দুর্নীতির দায়ে স্থায়ীভাবে পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে। খাদ্য অধিদপ্তরের প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, তদন্তে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে চাকরি থেকে চূড়ান্তভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

 

খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি (ওএমএস) ও ডিলার নিয়োগে অনিয়ম, ঘুষ গ্রহণ, এবং রাজনৈতিক পক্ষপাতের একাধিক অভিযোগ উঠে আসে রুহুল মোসাদ্দেকের বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তিনি ডিলারশিপ প্রদানের নামে প্রতিজন ডিলারের কাছ থেকে ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন। এছাড়াও রাজনৈতিক পরিচয়কে কাজে লাগিয়ে কিছু প্রভাবশালী পক্ষকে বিশেষ সুবিধা দেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

 

এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ডিমলা উপজেলা সদরে একাধিকবার মানববন্ধন, বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং স্থানীয় নাগরিক সমাজ তার অপসারণের দাবিতে সোচ্চার হয়। জনগণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে খাদ্য অধিদপ্তর তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে।

 

তদন্তে অভিযোগের যথাযথ প্রমাণ পাওয়ায় রুহুল মোসাদ্দেককে প্রথমে রাজশাহীতে বদলি করা হয়। তবে পরবর্তীতে বিভাগীয় তদন্ত শেষে স্থায়ীভাবে অপসারণের নির্দেশ জারি করে অধিদপ্তর।

 

এদিকে, রুহুল মোসাদ্দেকের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ফৌজদারি মামলা না হওয়ায় অনেকেই হতাশা প্রকাশ করেছেন। স্থানীয়দের মতে, শুধু চাকরিচ্যুত করলেই বিচার শেষ হয় না; তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।

 

উপজেলার সচেতন জনগণ এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও প্রশাসনের কাছে দাবি, ভবিষ্যতে যেন এধরনের অনিয়মের পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সেজন্য নিয়োগ ও কর্মপরিচালনায় স্বচ্ছতা বজায় রাখতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২৫  
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি